জাতিসংঘ পানিপ্রবাহ সনদ, ১৯৯৭
(আসল নাম: Convention on the Law of the Non-Navigational Uses of International Watercourses)
-
এটি আন্তর্জাতিক নদীর পানির ন্যায্য ও যুক্তিসংগত ব্যবহার, পরিবেশ সংরক্ষণ, এবং অন্য দেশের ক্ষতি না করা– এমন কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করে।
-
ভাটির দেশগুলোর স্বার্থ রক্ষায় এটি কার্যকর রক্ষাকবচ, কারণ এটি বলছে—
🔹 সব দেশ পানি ভাগ করবে ন্যায্যতা ও যৌক্তিকতার ভিত্তিতে,
🔹 নদীর বাস্তুতন্ত্রের প্রয়োজনীয় পানিও সংরক্ষিত রাখতে হবে,
🔹 কোনো দেশ এমন ব্যবহার করতে পারবে না যাতে ভাটির দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
➡️ দুঃখজনকভাবে, বাংলাদেশ এখনো এটি অনুসমর্থন (ratify) করেনি।
********************
২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় আসেন এবং সেই সফরের সময় তিস্তা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়। বাংলাদেশে তখন আশাবাদী পরিবেশ তৈরি হয়েছিল যে বহু প্রতীক্ষিত তিস্তা চুক্তি এবার স্বাক্ষরিত হবে।
কিন্তু কী ঘটে?
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শেষ মুহূর্তে সফরে না এসে চুক্তির বিরোধিতা করেন।
তিনি দাবি করেন—
🔸 পশ্চিমবঙ্গে নিজেই পানির সংকট রয়েছে।
🔸 তিস্তা থেকে অতিরিক্ত পানি ছেড়ে দিলে রাজ্যের কৃষিক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
ফলে:
-
চুক্তিটি বাতিল হয় বা স্থগিত থাকে।
-
মনমোহন সিংয়ের সফরের সময় তিস্তার চুক্তি স্বাক্ষরিত না হওয়ায় বাংলাদেশে হতাশা তৈরি হয়।
-
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের এক গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যায়।
**********************
বন্যা সতর্কতা ও পানি পর্যবেক্ষণ:
-
পানি বিপদসীমার ৫০ সেন্টিমিটার এর মধ্যে পৌঁছালে বন্যা সতর্কতা জারি করা হয়।
-
বিপদসীমা অতিক্রম করলে তা বন্যা হিসেবে গণ্য হয়।
-
বাংলাদেশের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কতা ব্যবস্থার বড় অংশ নির্ভর করে উজান থেকে ভারতের নদীর পানির আগমন ও তথ্য বিনিময়ের উপর।
*************************
Air Quality
সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক আইকিউ এআর বাতাসের গুণগতমান পর্যবেক্ষণ করে।
ইনডেক্স ১৫০ এর বেশি হলে অস্বাস্থ্যকর বিবেচনা করা হয়। ইন্ডেক্স ৩০০ এর উপরে গেলে সেটাকে দুর্যোগপূর্ণ / hazardous হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আজ সকালে ঢাকার স্কোর ছিল ৩৩৫।
ঢাকা > লাহোর > দিল্লি।
কারনঃ –
যানবাহন, কলকারখানা, ইট ভাটা, নির্মাণ কাজের ধুলাবালি
************************************************************
Water Rights এবং Water Justice– এই দুটি ধারণা সম্পর্কিত হলেও ভিন্ন। নিচে সহজভাবে পার্থক্যটি তুলে ধরা হলো:
🟦 Water Rights (জলাধিকার)
🔸 অর্থ:
জলাধিকার হলো ব্যক্তির, গোষ্ঠীর বা দেশের আইনগত বা নৈতিক অধিকার যাতে তারা পানি ব্যবহার করতে পারে।
🔸 বৈশিষ্ট্য:
- এটি আইনি ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়।
- জমির মালিকানা, ঐতিহাসিক ব্যবহার, অবস্থান ইত্যাদির ভিত্তিতে পানির অধিকার নির্ধারিত হয়।
- এটি নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দকৃত পানি ব্যবহারের অনুমতি বোঝায়।
🔸 উদাহরণ:
- একজন কৃষক তার জমির পাশের খাল থেকে সেচের জন্য পানি তোলার অধিকার রাখেন।
- একটি দেশ আন্তর্জাতিক নদী থেকে পানি তোলার অধিকার দাবি করে।
🟩 Water Justice (জলবিচার/পানির ন্যায়বিচার)
🔸 অর্থ:
জলবিচার হলো সবার জন্য ন্যায্য, টেকসই ও নিরাপদ পানির প্রাপ্তি নিশ্চিত করা।
🔸 বৈশিষ্ট্য:
- এটি নৈতিকতা ও সমতার ওপর ভিত্তি করে।
- সমাজে পানি বণ্টনের বৈষম্য দূর করার কথা বলে।
- পানি ব্যবহারে দারিদ্র্যপীড়িত, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন বঞ্চিত না হয়, তা নিশ্চিত করে।
🔸 উদাহরণ:
- শহরের দরিদ্র এলাকায় নিরাপদ পানির সংযোগ দেওয়া।
- আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পানি প্রবেশাধিকার রক্ষা।
📌 পার্থক্য সারাংশে:
দিক |
Water Rights (জলাধিকার) |
Water Justice (জলবিচার) |
ভিত্তি |
আইনগত বা ঐতিহাসিক অধিকার |
নৈতিকতা, সমতা ও মানবাধিকার |
ফোকাস |
ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধিকার |
সবার ন্যায্য পানি প্রাপ্তি |
লক্ষ্য |
নির্দিষ্ট অধিকার রক্ষা |
সামাজিক ও পরিবেশগত ন্যায্যতা নিশ্চিত |
দৃষ্টিভঙ্গি |
স্বত্বাধিকার-ভিত্তিক (ownership-based) |
অন্তর্ভুক্তিমূলক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি |
Water Rights বলছে “আমি পানি পাওয়ার অধিকার রাখি”, আর Water Justice বলছে “সবাই যেন ন্যায্যভাবে পানি পায়”।
এজন্য একটি টেকসই ও ন্যায়ভিত্তিক পানি ব্যবস্থাপনায় দুইটি ধারণাই গুরুত্বপূর্ণ।
***************
***************
ফারাক্কা বাঁধ: একটি সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ
ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গা নদীর উপর নির্মিত ভারতের একটি বৃহৎ বাঁধ, যা বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কলকাতা বন্দরের নৌচলাচল বজায় রাখা ও পলি অপসারণ ছিল এর মূল উদ্দেশ্য। তবে বাঁধটির বিরূপ প্রভাব বাংলাদেশসহ বিহার ও পশ্চিমবঙ্গেও পড়েছে।
প্রভাব বিশ্লেষণ:
১. বিহার:
২. পশ্চিমবঙ্গ:
-
কৃষি ও জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়ক।
-
কলকাতা শহরের পানির সরবরাহে অবদান রাখে।
-
তবে অতিরিক্ত পলি অপসারণ করতে না পারায় সমস্যাও রয়ে গেছে।
৩. বাংলাদেশ:
-
গঙ্গার পানি প্রবাহ হ্রাস পাওয়ায় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে লবণাক্ততা বেড়েছে।
-
হিলসা মাছের প্রজনন ব্যাহত ও পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে।
-
নৌচলাচল ও কৃষিকাজ ব্যাহত হয়।
সমাধানের দিক:
-
কূটনৈতিক আলোচনা: ১৯৯৬ সালের গঙ্গা চুক্তি নবায়ন ও বাস্তবায়নের জোরালো পদক্ষেপ।
-
পরিবেশগত পুনরুদ্ধার: বনায়ন, জলাভূমি সংরক্ষণ ও নদী খনন।
-
বিকল্প পানির উৎস: জলাশয়, খাল, ও প্রযুক্তিনির্ভর পানির ব্যবহার।
-
আন্তর্জাতিক সহযোগিতা: নিরপেক্ষ সংস্থার মাধ্যমে চুক্তি পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োগ।
***************
***************
ড্যাপ (বিসদ অঞ্চল পরিকল্পনা) ২০২২–২০৩৫ সম্পর্কে সংক্ষেপে বিবরণ:
📌 ড্যাপ কী?
ড্যাপ বা “বিসদ অঞ্চল পরিকল্পনা” (Detailed Area Plan) হচ্ছে রাজউকের অধীন ঢাকার উন্নয়ন পরিকল্পনার অংশ। এটি ২০২২–২০৩৫ সময়কাল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে এবং ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে কার্যকর হয়েছে।
এটির আওতায় ঢাকা মহানগর ও আশপাশের ১,৫০০ বর্গকিমি এলাকা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
🎯 ড্যাপের উদ্দেশ্য:
- ঢাকাকে একটি পরিকল্পিত, বাসযোগ্য ও পরিবেশবান্ধব নগরীতে রূপান্তর করা।
- ভবন নির্মাণের জন্য ফ্লোর এরিয়া রেশিও (FAR) নির্ধারণ করা।
- জলপথ, সবুজ এলাকা ও নাগরিক সুবিধার সমন্বিত উন্নয়ন।
⚖️ বিতর্ক ও সমালোচনা:
⚠️ বৈষম্য:
- পরিকল্পিত ও অপরিকল্পিত এলাকাভেদে FAR নির্ধারণে বৈষম্য রয়েছে।
- গুলশান, বনানী, ধানমন্ডির মতো এলাকায় FAR বেশি হলেও মিরপুর, মোহাম্মদপুর, মালিবাগ, শান্তিবাগ, বাড্ডা প্রভৃতি এলাকায় FAR অনেক কম।
- এতে সাধারণ জমির মালিক, ফ্ল্যাট ক্রেতা-বিক্রেতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
💸 আবাসন খাতে প্রভাব:
- জমির মালিকরা ভবন নির্মাণে আগ্রহ হারাচ্ছেন।
- নতুন প্রকল্প কমে গেছে।
- ভবিষ্যতে ফ্ল্যাটের দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা।
🏗️ রিয়েল এস্টেট খাতের দাবি (রিহ্যাব):
- ড্যাপ বাতিল বা সংশোধনের দাবি।
- FAR বাড়ানো, রাস্তার প্রস্থ কমপক্ষে ২০ ফুট করার প্রস্তাব।
- ওকুপেন্সি সনদ ও অনুমোদন প্রক্রিয়া সহজ করার প্রস্তাব।
🧱 FAR ও ভবন নির্মাণে প্রভাবের উদাহরণ:
📍 মোহাম্মদপুর (ওয়ার্ড ৩১):
- বর্তমান ড্যাপে ৫ কাঠা জমিতে ভবনের আয়তন: ৮,২৮০ বর্গফুট (৯–১০ ফ্ল্যাট)
- রিহ্যাবের প্রস্তাব অনুযায়ী ভবনের আয়তন হবে: ১৪,৫৪৪ বর্গফুট (১৪–১৫ ফ্ল্যাট)
📍 মিরপুর ১০ ও ১১:
- বর্তমানে ৩ কাঠা জমিতে ভবনের আয়তন: ৪,৮৬০ বর্গফুট
- রিহ্যাবের প্রস্তাব অনুযায়ী তা হবে: ৮,১০০ বর্গফুট (৪টি ফ্ল্যাট বেশি)
🌊 পরিবেশ ও নাগরিক সুবিধা:
- ৫৪৭ কিমি জলপথকে “নগর জীবনরেখা” হিসেবে সাজানোর পরিকল্পনা।
- প্রতিটি অঞ্চলে একটি করে আঞ্চলিক পার্ক।
- ৬২৭টি বিদ্যালয় ও ২৮৭টি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রস্তাব।
🧑🎓 বিশেষজ্ঞ মত:
- সংবেদনশীল ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় বেশি FAR দিলে অবকাঠামোর ওপর চাপ বাড়বে।
- সংকীর্ণ রাস্তা, অপর্যাপ্ত পয়ঃনিষ্কাশন ও সামাজিক সুবিধা থাকলে সুউচ্চ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ।
✅ সারাংশে ড্যাপের চ্যালেঞ্জ:
চ্যালেঞ্জ |
বিস্তারিত |
বৈষম্য |
এলাকা ভিত্তিক FAR-এর অসম বণ্টন |
অস্পষ্টতা |
অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় অনিয়মের সুযোগ |
আর্থিক প্রভাব |
ফ্ল্যাটের দাম বৃদ্ধি, আবাসন খাত ক্ষতিগ্রস্ত |
পরিবেশ |
জলাশয় ও খাল ভরাটের ঝুঁকি |
🔧 সমাধানের পথ (রিহ্যাব ও অন্যান্য প্রস্তাব):
- ড্যাপ সংশোধন ও FAR বৃদ্ধি করা।
- অনুমোদন প্রক্রিয়া সহজ করা।
- শহরকে পরিকল্পিতভাবে পরিবেশবান্ধবভাবে গড়ে তোলা।
**************************
**************************
ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা: সমস্যা, কারণ ও সমাধান
📌 পরিচিতি:
ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা একটি দীর্ঘস্থায়ী ও প্রকট সমস্যা, যা বর্ষাকালে নগরবাসীর জীবনযাত্রা, যাতায়াত, স্বাস্থ্য ও অর্থনীতিকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
⚠️ জলাবদ্ধতার প্রধান কারণসমূহ:
১. অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও জলাশয় ভরাট:
-
গত ৯ বছরে ৩,৪৮৩ একর জলাশয় ও নিচু জমি ভরাট হয়েছে।
-
১৯২৪ সালে পুরান ঢাকায় ১২০টি পুকুর থাকলেও এখন মাত্র ২০টি রয়েছে।
-
খালের সংখ্যা ২২টিতে এসে ঠেকেছে; এগুলোর অধিকাংশই সংকুচিত ও কার্যত মৃত।
২. অবৈধ দখল ও খাল-নালার সংকোচন:
-
খাল ও নদী (যেমন বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষ্যা) দখল ও দূষণের শিকার।
-
ড্রেন ও নালায় পলিথিন, প্লাস্টিকসহ কঠিন বর্জ্য জমে পানি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
৩. অকার্যকর ও অপর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা:
-
ঢাকার ড্রেনেজ পরিচালনায় ৭টি সংস্থা থাকলেও সমন্বয়হীনতা প্রকট।
-
ওয়াসার ৮০% যন্ত্র বিকল, ৫৫টি স্লুইসগেটের মধ্যে ৩৭টি অচল।
-
গুরুত্বপূর্ণ পাম্পস্টেশন (যেমন কল্যাণপুর) জলাধার সংকোচনের কারণে অকার্যকর।
৪. অপরিকল্পিত নির্মাণ ও অসমতল ভূমি:
-
ঢাকার অনেক স্থানে উচ্চ থেকে নিচু এলাকায় পানি গড়িয়ে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়।
-
ড্রেন নির্মাণে তলদেশ সমান না থাকায় পানি জমে থাকে।
-
শহরে মাত্র ১৮% উন্মুক্ত স্থান রয়েছে, যা আদর্শ মান (৪০%) থেকে অনেক কম।
৫. জনসচেতনতার অভাব:
৬. জলবায়ু পরিবর্তন ও অতিবৃষ্টি:
-
বৃষ্টিপাতের হার বেড়েছে। যেমন, ২০২১ সালে একদিনে ১৩৩ মিমি বৃষ্টি হয়েছে।
-
প্রচণ্ড বৃষ্টিতে বিদ্যমান ড্রেনেজ সিস্টেম অপ্রতুল হয়ে পড়ে।
৭. শিল্প ও যানবাহনের দূষণ:
✅ সমাধানের পথ:
১. খাল, নালা ও জলাশয় পুনরুদ্ধার:
২. ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন:
-
ওয়াসার যন্ত্রপাতি ও স্লুইসগেট সংস্কার।
-
নতুন ড্রেনেজ লাইন ও পাম্পস্টেশন স্থাপন।
-
নালায় বর্জ্য ছাঁকনি (waste trap) বসানো।
৩. সবুজায়ন ও উন্মুক্ত স্থান বৃদ্ধি:
-
শহরের ৪০% এলাকা উন্মুক্ত রাখতে উদ্যোগ।
-
রুফটপ গার্ডেনে ট্যাক্স ছাড়।
-
কৃষ্ণচূড়া ও সোনালু গাছ লাগানোর মতো উদ্যোগ।
৪. জনসচেতনতা বৃদ্ধি:
৫. সমন্বিত পরিচালনা কাঠামো:
-
ডিএনসিসি, ডিএসসিসি, রাজউক, ওয়াসা প্রভৃতি সংস্থার সমন্বয় বাড়ানো।
-
কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (Central Control Room) গঠন।
৬. প্রযুক্তিনির্ভর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা:
-
স্পঞ্জ সিটি মডেল: পারমেবল রাস্তা, রেইন গার্ডেন, জলাধার সংরক্ষণ।
-
জলাবদ্ধতা প্রতিরোধে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ।
৭. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা: