পহেলগাম: কাশ্মীরের মিনি সুইজারল্যান্ড ও ২০২৫ হত্যাকাণ্ডের ছায়া

পহেলগাম, কাশ্মীরের একটি নয়নাভিরাম উপত্যকা, যা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং আধ্যাত্মিক তাৎপর্যের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। কিন্তু ২০২৫ সালের এপ্রিলে এই শান্তির স্বর্গে ঘটে যাওয়া একটি ভয়াবহ জঙ্গি হামলা গোটা বিশ্বকে শিহরিত করেছে। এই ব্লগ পোস্টে আমরা জানবো পহেলগাম কোথায়, এটি কেন বিখ্যাত, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া পহেলগাম হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে বিস্তারিত, এবং এর সম্ভাব্য কারণ ও ফলাফল। এই ঘটনা কাশ্মীরের ভবিষ্যৎ এবং ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উপর কী প্রভাব ফেলতে পারে, তাও আলোচনা করব।

পহেলগাম কোথায়?

পহেলগাম ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় অবস্থিত একটি ছোট শহর এবং পর্যটন কেন্দ্র। এটি শ্রীনগর থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে, লিডার নদীর তীরে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,২০০ মিটার (৭,২০০ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত। কাশ্মীরি ভাষায় “পহেলগাম” মানে “মেষপালকদের গ্রাম” (পুহেল = মেষপালক, গোম = গ্রাম), যা এর ঐতিহ্যবাহী পশুপালনের ইতিহাসকে নির্দেশ করে। এটি অনন্তনাগ জেলার পহেলগাম তহসিলের প্রধান কার্যালয় এবং কাশ্মীর উপত্যকার একটি প্রধান হিল স্টেশন।

পেহেলগাম

পেহেলগাম

পহেলগামের চারপাশে রয়েছে পাইনের জঙ্গল, তুষারাবৃত পর্বত, এবং সবুজ মাঠ, যা এটিকে “মিনি সুইজারল্যান্ড” নামে অভিহিত করেছে। এটি বৈসারান উপত্যকা, বেতাব ভ্যালি, আরু ভ্যালি, এবং চন্দনবাড়ির মতো প্রাকৃতিক স্থানের জন্য পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়।

পহেলগাম কেন বিখ্যাত?

পহেলগাম তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সাংস্কৃতিক তাৎপর্যের জন্য বিখ্যাত। এখানে এর কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে:

  1. প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: বৈসারান উপত্যকা, যাকে “মিনি সুইজারল্যান্ড” বলা হয়, এবং লিডার নদীর শান্ত প্রবাহ পহেলগামকে পর্যটকদের জন্য স্বর্গ করে তোলে। বেতাব ভ্যালি, যেখানে বলিউডের বিখ্যাত ছবি “বেতাব” শুটিং হয়েছিল, এটির আরেকটি আকর্ষণ।
  2. অমরনাথ যাত্রা: পহেলগাম বার্ষিক অমরনাথ তীর্থযাত্রার প্রধান সূচনাস্থল। প্রতি বছর জুলাই-আগস্টে হাজার হাজার হিন্দু তীর্থযাত্রী এখান থেকে অমরনাথ গুহায় যাত্রা করেন, যা হিন্দু দেবতা শিবের সাথে সম্পর্কিত।
  3. পর্যটন ও অ্যাডভেঞ্চার: পহেলগামে ঘোড়ায় চড়ে ভ্রমণ, ট্রেকিং, এবং ক্যাম্পিং খুব জনপ্রিয়। পর্যটকরা এখানে আরু ভ্যালি বা তুলিয়ান লেকের মতো স্থানে ট্রেকিং করতে আসেন।
  4. চলচ্চিত্র শুটিং: পহেলগামের মনোরম দৃশ্য এটিকে বলিউড ও আঞ্চলিক চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় শুটিং স্পট করেছে। “বাজরঙ্গী ভাইজান” এবং “হাইওয়ে” এর মতো ছবি এখানে শুট হয়েছে।

পহেলগাম এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত পর্যটকদের জন্য আদর্শ, যখন আবহাওয়া মনোরম এবং প্রকৃতি তার পূর্ণ রূপে ফুটে ওঠে।

২০২৫ পহেলগাম হত্যাকাণ্ড: কী ঘটেছিল?

২০২৫ সালের ২২ এপ্রিল, পহেলগামের বৈসারান উপত্যকায় একটি ভয়াবহ জঙ্গি হামলা সংঘটিত হয়, যা ভারতের ২০০৮ সালের মুম্বই হামলার পর সবচেয়ে মারাত্মক সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে বিবেচিত। এই হামলায় ২৬ থেকে ২৮ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে ছিলেন ভারতীয় পর্যটক, স্থানীয় বাসিন্দা, এবং নেপাল ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুজন বিদেশি। আরও ২০ জনের বেশি আহত হন।

হামলার বিবরণ

  • সময় ও স্থান: হামলাটি বিকেল ২:৫০ নাগাদ বৈসারান উপত্যকায় ঘটে, যেখানে পর্যটকরা ঘোড়ায় চড়ে বা পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করছিলেন।
  • হামলাকারী: ৫-৭ জন জঙ্গি, সামরিক পোশাক পরে, M4 কার্বাইন এবং AK-47 রাইফেল ব্যবহার করে। তারা বডি ক্যামেরা ব্যবহার করেছিল, যা হামলার দৃশ্য রেকর্ড করেছে।
  • লক্ষ্য: হামলাকারীরা ধর্মীয় পরিচয় যাচাই করে অমুসলিম পুরুষ পর্যটকদের লক্ষ্য করে। তারা নাম জিজ্ঞাসা করে এবং কালিমা পড়তে বলে।
  • নিহতরা: নিহতদের মধ্যে ছিলেন মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, গুজরাট, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর প্রদেশ, কেরালা ইত্যাদি রাজ্যের পর্যটক, একজন ভারতীয় নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট, একজন গোয়েন্দা ব্যুরোর কর্মকর্তা, এবং স্থানীয় ঘোড়াচালক সইদ আদিল হুসেন শাহ, যিনি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেছিলেন।
  • দায় স্বীকার: দ্য রেসিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (TRF), লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা এবং জঙ্গি সংগঠন হিজবুল মুজাহিদিনের সাথে যুক্ত, এই হামলার দায় স্বীকার করেছে।

তদন্ত ও প্রতিক্রিয়া

  • জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ তিনজন সন্দেহভাজন জঙ্গির স্কেচ প্রকাশ করেছে, যাদের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি নাগরিক বলে ধারণা করা হয়। জাতীয় তদন্ত সংস্থা (NIA) তদন্ত শুরু করেছে।
  • ভারত সরকার এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করেছে এবং ইন্দুস জল চুক্তি স্থগিত, ওয়াঘা-আট্টারি সীমান্ত বন্ধ, এবং পাকিস্তানি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করেছে।
  • পাকিস্তান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং চুক্তি স্থগিতকরণকে “যুদ্ধের কাজ” বলে অভিহিত করেছে।
  • স্থানীয় বাসিন্দা সজ্জাদ আহমদ একটি আহত শিশুকে বাঁচিয়ে বীরত্ব দেখিয়েছেন, যা ভাইরাল হয়েছে।

পহেলগাম হত্যাকান্ডের উপর ধ্রুব রাঠির ভিডিও টি দেখতে পারেন –

পহেলগাম হত্যাকাণ্ডের সম্ভাব্য কারণ

পহেলগাম হত্যাকাণ্ডের পেছনে বেশ কিছু সম্ভাব্য কারণ চিহ্নিত করা যায়, যা কাশ্মীরের জটিল রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটের সাথে সম্পর্কিত:

  1. জনসংখ্যাগত পরিবর্তনের বিরোধিতা: TRF দাবি করেছে যে এই হামলা কাশ্মীরে “বাইরের মানুষের” বসতি স্থাপন এবং “জনসংখ্যাগত পরিবর্তন” এর বিরুদ্ধে। ২০১৯ সালে আর্টিকেল ৩৭০ বাতিলের পর কাশ্মীরে ভারতীয় নাগরিকদের জমি কেনার অনুমতি দেওয়া হয়, যা কিছু গোষ্ঠীর মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে।
  2. পাকিস্তানের জড়িত থাকার অভিযোগ: ভারত সরকার দাবি করেছে যে হামলাটি পাকিস্তান-ভিত্তিক জঙ্গি গোষ্ঠী দ্বারা পরিকল্পিত, যারা কাশ্মীরে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চায়। গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, হামলাকারীদের মধ্যে ৪-৫ জন পাকিস্তানি ছিল।
  3. পর্যটন শিল্পে আঘাত: পহেলগাম কাশ্মীরের পর্যটন অর্থনীতির একটি প্রধান স্তম্ভ। এই হামলা পর্যটনকে লক্ষ্য করে অঞ্চলের অর্থনীতি ও স্থিতিশীলতা ক্ষতিগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে হতে পারে।
  4. ধর্মীয় বিভাজন: হামলাকারীরা অমুসলিমদের লক্ষ্য করেছে, যা ধর্মীয় উত্তেজনা বাড়ানোর চেষ্টা হতে পারে। এক্স-এ কিছু পোস্টে উল্লেখ করা হয়েছে যে এটি “পাবলিক সেন্টিমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং” এর অংশ হতে পারে, যদিও এটি জল্পনা। তবে যতই ধর্মীয় বিভাজনের চেষ্টা করা হোক একথা অস্বীকার করা যাবে না যে প্রয়োজনের সময়ে মানুষ ধর্মীয় বিভেদ ভুলে একজন আরেক জনের পাশে দাড়িয়েছে।  যেমনঃ কাশ্মীরে শত শত পর্যটকের প্রা-ণ বাঁ,চা-নো দুই মুসলিম বোনের গল্পটি দেখতে পারেন-

পহেলগাম হত্যাকাণ্ডের ফলাফল

এই হামলার ফলাফল স্থানীয়, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে:

  1. পর্যটন শিল্পে ধাক্কা: হামলার পর পহেলগামে পর্যটকদের আগমন কমে গেছে, এবং অনেকে ভ্রমণ বাতিল করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা, যাদের জীবিকা পর্যটনের উপর নির্ভরশীল, বলেছেন, “এই বছর আমাদের খাবারও জুটবে না।”
  2. ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে উত্তেজনা: হামলার পর ভারতের কঠোর পদক্ষেপ, যেমন ইন্দুস চুক্তি স্থগিত, ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষের কারণ হয়েছে। এটি দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সংকট সৃষ্টি করেছে।
  3. নিরাপত্তা ব্যবস্থার সমালোচনা: হামলার সময় পহেলগামে পর্যাপ্ত সেনা উপস্থিতি না থাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থার ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ভারত সরকার এই বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে, তবে সমালোচনা অব্যাহত রয়েছে।
  4. স্থানীয় সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া: কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ এই হামলার নিন্দা করেছে এবং রাস্তায় প্রতিবাদ করেছে। স্থানীয় বীর সইদ আদিল হুসেন শাহ এবং সজ্জাদ আহমদের সাহসিকতা জাতীয় শ্রদ্ধা অর্জন করেছে।
  5. আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া: মলদ্বীপ, ইসরায়েল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, এবং ফ্রান্স এই হামলার নিন্দা করেছে এবং ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে।

পহেলগাম কাশ্মীরের একটি প্রাকৃতিক এবং সাংস্কৃতিক রত্ন, যা তার অমরনাথ যাত্রা এবং মনোরম উপত্যকার জন্য বিখ্যাত। কিন্তু ২০২৫ সালের হত্যাকাণ্ড এই শান্তির স্বর্গে একটি কালো অধ্যায় যুক্ত করেছে। এই হামলার কারণগুলো জটিল, যা কাশ্মীরের রাজনৈতিক ও সামাজিক উত্তেজনার সাথে জড়িত। এর ফলাফল পর্যটন, নিরাপত্তা, এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উপর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলবে। আমাদের দায়িত্ব হলো সত্য জানা, ঐক্য বজায় রাখা, এবং কাশ্মীরের শান্তি পুনরুদ্ধারে অবদান রাখা।

আপনি কি মনে করেন পহেলগামের ভবিষ্যৎ কী হবে? আপনার মতামত জানান!

৪৪ বিসিএস ভাইভা অভিজ্ঞতাঃ বোর্ড- সাব্বির আহমেদ চৌধুরী

০৯/০৪/২৫
বোর্ডঃ সাব্বির আহমেদ চৌধুরী
সাবজেক্টঃ ইতিহাস
সময়ঃ ১১/১২ মিনিট

চেয়ারম্যান স্যারের প্রশ্নগুলো……

১) কোথায় জব করছি বর্তমানে (প্রাইমারিতে আছি)

২) ক্যাডার চয়েস নিয়ে জিজ্ঞাসা… তৃতীয় থেকে দশম পর্যন্ত চয়েসগুলোতে চাকরি হলে করব কিনা (প্রথম চয়েস প্রশাসন,দ্বিতীয় শিক্ষা, সেজন্য মেবি এই প্রশ্ন করেছে)

৩) দুই বছর আগে IMF বাংলাদেশকে কোন কোন শর্তে ঋণ দিয়েছিল?(সরি বলেছি)

৪) সম্প্রতি BIMSTEC সম্মেলনে ড. মোহাম্মদ ইউনুস ও নরেন্দ্র মোদির বৈঠকের বিষয়গুলি বলেন(ভালো বলেছি, সন্তুষ্ট )

৫) বাংলাদেশ বর্তমানে ভারতের সাথে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে কতটা সক্ষম এবং কিভাবে সম্ভব (আগের প্রশ্নের উত্তরের থেকেই এ প্রশ্নটি করেছে) মোটামুটি বলেছি, উত্তর নিয়েছে।

৬) ভারতের সেভেন সিস্টার’স সম্পর্কে বলেন, এটি কেন গুরুত্বপূর্ণ (মোটামুটি বলেছি, ধন্যবাদ দিয়েছিল)

এক্সটার্নাল-০১

৭) আপনিতো History থেকে পড়াশোনা করেছেন আচ্ছা বলেন,
২৪ শের ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে ৫২, ৬৯,৭০ আন্দোলনের সাথে সম্পর্ক
কি?( উত্তর দেয়ার সময় ৬২ ও ৯০ এর ছাত্র আন্দোলন যোগ করেছিলাম) উত্তর নিয়েছে।

৮) সম্প্রতি মিয়ানমারের ভূমিকম্প, টেকটনিক প্লেট কি(টেকনিক প্লেট কি এটা বলতে পারিনি)

৯) পুলিশ সংস্কার কমিশনের কয়েকটি সংস্কার প্রস্তাব সম্পর্কে বলেন(এটা পারিনি উল্টা বলেছি স্যার আমার জানা মতে, পুলিশ সংস্কার কমিশনার রিপোর্ট এখনো জমা দেয়নি।এটা ছিল আমার ভাইভার সব থেকে বড় ভুল। আসলে আমার চয়েজ লিস্টে পুলিশ ছিল না তাই অন্য সবগুলো কমিশনের সংস্কার সুপারিশ পড়েছিলাম কিন্তু পুলিশটা কেন জানি পড়া হয়নি এবং মনে হচ্ছিল যে রিপোর্ট এখনো জমা দেয়নি। এই প্রশ্নের উত্তরের জন্য খুব ভয়ে আছি ফেল করায় কিনা)

এক্সটার্নাল–০২

১০) PEDP-4 সম্পর্কে বলেন(প্রাইমারিতে আছি তাই এ প্রশ্নটি করেছে)
(মোটামুটি ভালো বলেছি উত্তর নিয়েছে)

ধন্যবাদ দিয়েছে, বোর্ড অনেক আন্তরিক ছিল। সবগুলো প্রশ্ন বাংলায় ছিল।

******************************************************************************

বোর্ড:- Sabbir_Ahmed_Chowdhry
সিরিয়াল নম্বর:- ০৫
বিষয়:- অর্থনীতি (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
সময়:- ২০-২২ মিনিট
চয়েজ:- প্রশাসন, ট্যাক্স, অডিট

চেয়ারম্যান স্যার:- সিজিপিএ, রেজাল্ট ভালো বললেন।
এটি বিসিএসের কততম ভাইভা, এর আগে ভাইভা দিয়েছি কিনা জিজ্ঞাসা করলেন।।
১) প্রশাসনে কেন আসতে চান??
২) ডিসির জন্য অনেক পদ ফাঁকা থাকলেও বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের অনেকে কেন আবেদন করছেন না?
৩) ব্যালেন্স অব প্যামেন্ট কী??
৪) ব্যালেন্স অব প্যামেন্টে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা কেমন?
৫) আমাদের বৈদেশিক আয়ের (ডলার আয়ের উৎসগুলো কী কী)?
৬) রপ্তানি আয়ের উৎসগুলো কী কী??
৭) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ফরেন পলিসি কেমন?
৮) রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অবস্থান
এক্সটার্নাল ১
৯) মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বিদেশ সফরগুলো রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্বগুলো বল।
১০) বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্রনীতির স্বরূপ কেমন?
১১) বিনিয়োগ সম্মেলন-২০২৫ কী বিদেশি বিনিয়োগের জন্য নতুন বার্তা দিবে?? এই বিনিয়োগ সম্মেলন সম্পর্কে বল।।
এক্সটার্নাল ২
১২) HDI এবং World development report এর ইন্ডিকেটরগুলো কী কী?
১৩) OLS মডেলের ৫ টি Assumption বলো।।
১৪) জিডিপি গণনা নিয়ে কাজ করে কোন প্রতিষ্ঠান??
১৫) জিডিপি পরিমাপের পদ্ধতিগুলো কী কী??
(আলহামদুলিল্লাহ, ভাইভা মোটামুটি ভালোই হয়েছে। যদিও ফরেন ক্যাডার চয়েজে ছিলো না, কিন্তু আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি থেকে ভালো প্রশ্নই ধরেছে

 

৪৪ বিসিএস ভাইভা অভিজ্ঞতাঃ বোর্ড- অধ্যাপক ড. শাহনাজ সরকার

ভাইভা অভিজ্ঞতা ২০/০৪/২৪
অধ্যাপক ড. শাহনাজ সরকার
বিষয়:মেডিকেল সায়েন্স
পছন্দ:পুলিশ
সময়:২০মিনিট

১.Introduce yourself
২.tell your choice list
৩.কেন পুলিশ হতে চাও
৪.জয়েনিং পোস্টের নাম কি
৫.hierarchy of police
৬.asp র কাজ কি
৭.গ্রেফতার কি
৮.fir ki

External 1
১.what is medical jurisprudence
২.how will you control mob
৩.what will you do if there is any pressure on you for taking illegal action against anyone

External 2
১.why do you want to leave medical profession

 

৪৪ বিসিএস ভাইভা অভিজ্ঞতা – বোর্ড: অধ্যাপক ডা. এটিএম ফরিদউদ্দিন

তারিখ: ২০/০৪/২০২৫
বোর্ড: অধ্যাপক ডা. এটিএম ফরিদউদ্দিন
প্রার্থী: রসায়ন/ব্যাংকার
ডিউরেশন: ১৫-১৭মিনিট(সিরিয়াল-৬, তবে একজন অনুপস্থিত ছিলেন)

সালাম দিয়ে বসার পরে

চেয়ারম্যান স্যার:

কেমিষ্ট্রিতে পরে সাবজেক্ট রিলেটেড কিছু না করে বিসিএসে/ব্যাংকে কেন?

ব্যাংকেও তো ভালোই বেতন পান, তাও বিসিএসে কেন? প্রশাসনেও তো ভালোই টাকা পাবেন? নাকি?(খোচার সুরে)

প্রশাসন বা পুলিশে আসলে ইনোভেটিভ কী করবেন?(পুলিশের কথা বললাম)

ব্রিকসের নাম শুনছেন? সদস্য কয়জন?
বাংলাদেশের জয়েন করা উচিত হবে কিনা?
প্রধান উপদেষ্টাকে আপনি নিজে জয়েন করার জন্যে সাজেস্ট করবেন কিনা?(হ্যাঁ বলছি)
আইএমএফ/বিশ্বব্যাংক তো মুখ ফিরয়ে নিবে? তখন কী করবেন?

এক্সটার্নাল-১:

আপনার প্রথম পছন্দ বিসিএস প্রশাসন, কিন্তু চেয়ারম্যান স্যার প্রশাসন/পুলিশে আসলে কী করবেন বলাতে আপনি বিসিএস পুলিশে আসলে কী করবেন সেটা কেন বললেন, স্বাভাবিকভাবে প্রথম পছন্দ সম্পর্কে কেন বললেন না?(স্যার জিজ্ঞাসা করেছে আগে পরে না ভেবে পুলিশেরটা বলে দিয়েছি স্যার।

একুচুয়ালি কেন জানি জুলাই অভ্যুথানে সবাই পুলিশকে গালি দিলেও আমার সহানুভূতি কাজ করতো, তাই পুলিশেরটাই আগে বলছিলাম)

প্রশাসনে আসলে ইনোভেটিভ কী করবেন?

ডিসির কাজ?

ডিসি তো বহুত পাওয়ারফুল লোক, আম জনতার তো তার সাথে দেখা করাও কঠিন/ভয়ে দেখাও করবে না।
সেখানে ডিসি হিসেবে কীভাবে জনগণকে সেবা দিবেন? বহুত প্যাচাইছে।

আরো একটা/দুইটা প্রশ্ন ছিলো মনে পড়ছে না।

এক্সটার্নাল -২:

সুশাসন কী?

শুদ্ধাচার কী?

প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদ?
(কেবিনেট সেক্রেটারি বলাতে মনে হয় উত্তর নিলেন না)
মন্ত্রী এবং সচিবের পরিচয়/কাজ?

ধরেন আপনি সচিব, মন্ত্রীর সাথে কোন এক বিষয়ে মনোমালিন্য হলে কীভাবে সামাল দিবেন?

ধরেন মন্ত্রী একরোখা? তখন কী করবেন?
যা বলছিলাম সেখানে থেমে গেলেও হইতো, লাস্টে গিয়ে গতানুগতিকভাবে “ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবো” এই কথাটা মুখ দিয়ে বের হয়ে গেছিলো।

স্যার: আপনি নিজেই তো সচিব, আপনার উপরে তো আর কাউকে জানানোর সুযোগ নেই।
আমি কিছু বলতে গেছিলাম ততক্ষণে উনি চেয়ারম্যান স্যারকে ইঙ্গিত দিছেন যে আর প্রশ্ন নেই তার।

চেয়ারম্যান স্যার শুভ কামনা জানিয়ে বিদায় দিলেন।

আমি ধন্যবাদ দিয়ে বের হলাম।

 

 

৪৪ বিসিএস ভাইভা অভিজ্ঞতা- বোর্ড: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আনোয়ারুল ইসলাম

বোর্ড: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আনোয়ারুল ইসলাম
১. Introduce yourself, mentioning background, hobby etc.
২. choice list 1st 3 ta
3. গরুর নাড়িভুড়ি ছোট, মানুষের রড় কেন
4. সার্ক এর মৃত্যুর কারণ কি???
5. অটোফেজি কাকে বলে, এর উপর কে নোবেল লাভ করে।
6. মানুষের নাড়িভুঁড়ি লম্বা থাকার উপকারিতা
7. বাংলাদেশের ভেতরের চিকেন নেক
8. জেলা প্রশাসকের কাজ
9. মানুষ কেন জেলা প্রশাসক হতে চায়
10. জেলা প্রশাসক হিসাবে ইমিটেশন নিয়ে বক্তব্য
11. সার্ক পুনজন্ম হবে কি না??
12. পুলিশ আসামীকে গ্রেফতার করে কত সময় আটকে রাখতে ড
13. পারে, কোন ধারায়???
14. যদি ২৪ ঘন্টা পরও না ছাড়ে কোথায় যাবেন?? সেই প্যাচানি
15. constitutional institutions and legal institutions er difference
16. Misinformation, disinformation er difference.
17. প্রকল্পের ইনপুট, আউটপুট, আউটকাম, ইভালোয়েশন
18. জীবন কি একটা প্রজক্ট?? ব্যাখ্যা কর
19. সংস্কার কমিশনের সংখ্যা, ২/৩ টা কমিশনের প্রধানের নাম
20. মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকারের পার্থক্য
সব কিছুর জন্য আল্লাহর দরবারে লাখো কোটি শোকর, আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, ফয়সাল তারেক স্যারের অবদানে ইংরেজি জড়তা কিছুটা কাটছে। দোয়া করবেন।

লাহোর প্রস্তাব: একাধিক রাষ্ট্র থেকে একক পাকিস্তান — কেন এই পরিবর্তন?

🕌 লাহোর প্রস্তাব: ইতিহাসের মোড় ঘোরানো এক ঘোষণা

১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ, লাহোরে অনুষ্ঠিত মুসলিম লীগের বার্ষিক সম্মেলনে উত্থাপন করা হয় এক ঐতিহাসিক প্রস্তাব — যা পরে পরিচিত হয় লাহোর প্রস্তাব বা পাকিস্তান প্রস্তাব নামে। এই প্রস্তাবে উপমহাদেশের মুসলমানদের জন্য একাধিক স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের কথা বলা হয়েছিল।

তবে, বাস্তবে একটি মাত্র রাষ্ট্র — পাকিস্তান —- কেন গঠিত হলো? চলুন বুঝে নিই সেই প্রেক্ষাপট।

🔍 কী ছিল লাহোর প্রস্তাবে?

লাহোর প্রস্তাবে বলা হয়:

“…the areas in which the Muslims are numerically in a majority… should be grouped to constitute independent states…”

এখানে “states” শব্দটি ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যবহার করা হয় অস্পষ্টতা বজায় রেখে, যেন রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়া যায়।

🧭 কেন শেষ পর্যন্ত একক পাকিস্তান গঠিত হলো?

✅ ১. কৌশলগত অস্পষ্টতা:

“States” শব্দটি দিয়ে প্রথমে পূর্ব ও পশ্চিম অংশে আলাদা রাষ্ট্রের আভাস দেওয়া হলেও, পরবর্তীতে একক রাষ্ট্র গঠনের দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়।

✅ ২. জিন্নাহর নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় একত্রীকরণ:

মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বে মুসলিম লীগ একটি শক্তিশালী, একক রাষ্ট্র চেয়েছিল — যার নেতৃত্ব থাকবে পশ্চিম পাকিস্তানের হাতে।

✅ ৩. পূর্ব বাংলার গুরুত্ব হ্রাস:

পূর্ব বাংলা সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনসংখ্যা নিয়েও রাজনৈতিকভাবে উপেক্ষিত ছিল, ফলে আলাদা রাষ্ট্রের ভাবনা বাস্তবে রূপ নেয়নি।

✅ ৪. রাজনৈতিক বাস্তবতা ও প্রশাসনিক সুবিধা:

একক রাষ্ট্র গঠন অনেক বেশি বাস্তবসম্মত মনে হয়েছিল তৎকালীন মুসলিম লীগ নেতৃত্বের কাছে।

📌 ফলাফল ও পরিণতি

যদিও পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান নিয়ে একটি একক রাষ্ট্র গঠিত হয়, কিন্তু এই দুই অংশের সংস্কৃতি, ভাষা, অর্থনীতি ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণে ছিল প্রবল বৈষম্য। এরই ফলস্বরূপ ১৯৭১ সালে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন হয়ে হয়ে ওঠে বাংলাদেশ

লাহোর প্রস্তাব ছিল একটি ঐতিহাসিক দলিল — যা মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখায়। যদিও প্রস্তাবে একাধিক রাষ্ট্রের কথা বলা হয়েছিল, বাস্তবে একটি পাকিস্তান রাষ্ট্রই গঠিত হয়, রাজনৈতিক কৌশল, নেতৃত্বের ইচ্ছা ও প্রশাসনিক প্রয়োজনে।

প্রাচীন বাংলার ইতিহাস

#প্রাচীন যুগ:

প্রাচীন বাংলার জনগোষ্ঠীকে দুই ভাগে ভাগ করা হয় – আর্য এবং অনার্য।

অনার্যদের মধ্যে অনেকগুলো জাতি ছিল। এদের মধ্যে অস্ট্রিক্ট জাতি থেকে বাঙালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে বলে মনে করা হয়। অস্ট্রিক দের কে নিশাদ ও বলা হয়। প্রায় ৫ হাজার বছর পূর্বে ইন্দোচীন থেকে অস্ট্রিক এরা বাংলায় প্রবেশ করে এখানে আগে থেকেই থাকা নেগ্রিটো দের উৎখাত করে।

অস্ট্রিক দের পরে আসে দ্রাবিড় এর পরে আসে মঙ্গল। এদেরকে একসাথে অনার্য বলা হয়।

[মনে রাখার উপায়: নে অতিরিক্ত দায়িত্ব মঙ্গলজনক]

খ্রিস্টপূর্ব 200 সালের দিকে আর্যরা ভারতবর্ষে আসে। এর আগে তারা ইউরাল পর্বতের দক্ষিণ অংশে বসবাস করত।  আর্যরা সনাতনের ধর্মালম্বী ছিল। তাদের ধর্মগ্রন্থের নাম ছিল বেদ।

বাংলাদেশের মানুষ নিতরাত্বিকভাবে আদিঅস্টেলীয় প্রোটোটো অস্ট্রেলিয়ান।

#প্রাচীন বাংলার জনপদ:

প্রাচীন বাংলায় মোট ১৬ টি জনপদের নাম জানতে পাওয়া যায়। এরমধ্যে প্রাচীনতম ছিল পুণ্ড্র।

পুণ্ড্র: বগুড়া মহাস্থানগড় রাজশাহী রংপুর

বরেন্দ্র: এটি পুন্এড্রের একটি অংশ ছিল। খুব সম্ভবত পুণ্ড্র থেকেই বরেন্দ্র ভাগ হয়ে গিয়েছিল।  মহানন্দা করোতোয়া পদ্মা নদীর মাঝখানের অংশটাই বরেন্দ্র নামে পরিচিত। এই এলাকায় কৈবর্ত এর বিদ্রোহ হয়েছিল। ফকির সন্ন্যাস বিদ্রোহ ও অঞ্চলে হয়েছিল।

বঙ্গ: ঢাকা ময়মনসিংহ ফরিদপুর

সমতট: কুমিল্লা নোয়াখালী

চন্দ্রদ্বীপ: বরিশাল বিভাগ

গৌড়: মুর্শিদাবাদ মালদহ

রাঢ়: পশ্চিমবাংলার দক্ষিণ অংশ

হরিকেল: সিলেট চট্টগ্রাম।

প্রাচীন জনপদ

ঐতোর অরণ্যক বইতেই সর্বপ্রথম বঙ্গ শব্দটি পাওয়া যায়।

আবুল ফজল তার আইনে আকবরীতে দেশ হিসেবে বঙ্গ ব্যবহার করেছেন।

How to download photos from Instagram

Instagram doesn’t offer a built-in feature to download photos directly from the app or website, but there are a few legit workarounds you can use:

1. Manual Screenshot (Quick & Easy)

  • Just take a screenshot of the photo.
  • Then crop it to remove the interface if needed.

2. Using a Third-Party Website

Sites like:

Steps:

  1. Go to Instagram, copy the post link (3-dot menu > “Copy link”).
  2. Paste it into the site’s input box.
  3. Hit download.

3. Using a Mobile App

There are apps like:

  • FastSave for Instagram (Android)
  • Repost: For Instagram (iOS)

They often require you to log in and may have ads, so use them cautiously.

4. From Desktop (Inspect Element Method)

For Chrome/Firefox:

  1. Open the Instagram photo on a browser.
  2. Right-click > Inspect.
  3. Find the image URL (look for something ending in .jpg).
  4. Right-click on that link > Open in new tab > Right-click > Save image as…

Want me to walk you through one of these?

সাম্প্রতিক তথ্যসমূহ

এপ্রিল, ২০২৫

  • বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য মতে দেশে বেকার ৪.৫% আর বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে বেকার ১০%। যদিও বাস্তবে এই সংখ্যাটা আরো বেশি হওয়ার কথা। চাকুরির বাজারের চাহিদা আর বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলামের গ্যাপ এই সমস্যার বড় কারণ।

BIMSTEC

BIMSTEC (Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation) হলো একটি আঞ্চলিক সংস্থা, যা বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, নেপাল ও ভুটান—এই সাতটি দেশের সমন্বয়ে গঠিত। BIMSTEC-এর স্থায়ী সচিবালয় বাংলাদেশে (ঢাকা) অবস্থিত।

BIMSTEC

BIMSTEC

মূল লক্ষ্য:

অর্থনৈতিক উন্নয়ন, বাণিজ্য, পর্যটন, পরিবহন, জ্বালানি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।

 

কার্যক্রম:

সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি।

সংযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়ন (বন্দর, রেল, সড়ক যোগাযোগ)।

জ্বালানি ও প্রযুক্তি সহযোগিতা।

সন্ত্রাস দমন ও নিরাপত্তা।

 

চ্যালেঞ্জ:

সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পার্থক্য।

পর্যাপ্ত সংযোগ ব্যবস্থা না থাকা।

চুক্তি বাস্তবায়নে ধীরগতি।

 

সাম্প্রতিক অগ্রগতি:

২০২২ সালে BIMSTEC-এর নতুন চার্টার স্বাক্ষরিত হয়।

বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (FTA) আলোচনা চলছে।

সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস BIMSTEC-এর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

 

#BIMSTEC #DrYunus #Update